বিজেপির বিরুদ্ধে ক্ষোভ নিভিয়ে দিতে পারে একমাত্র পুলওয়ামা হামলার মতো ঘটনা, দাবি শরদের
সামনেই মহারাষ্ট্রের বিধানসভা নির্বাচন। এই নির্বাচনে আসন ভাগাভাগি নিয়ে বিজেপি-শিবসেনার মধ্যে দ্বন্দ্ব চরমে উঠেছে। এই সুযোগকে হাতছাড়া করতে চাইছে না এনসিপি-কংগ্রেস।
সামনেই মহারাষ্ট্রের বিধানসভা নির্বাচন। এই নির্বাচনে আসন ভাগাভাগি নিয়ে বিজেপি-শিবসেনার মধ্যে দ্বন্দ্ব চরমে উঠেছে। এই সুযোগকে হাতছাড়া করতে চাইছে না এনসিপি-কংগ্রেস। বিজেপি জোটের বিরুদ্ধে জোট গড়েছে তারা। শরদ পাওয়ার দাবি করেছেন রাজ্যে বিজেপির বিরুদ্ধে ক্ষোভ এতোটাই যে এবার বিজেপির জেতায় সমস্যা আছে। এই ক্ষোভ থেকে একমাত্র মানুষের মন ঘোরাতে পারে পুলওয়ামার মতো কোনও হামলা। যার কারণে জাতীয়দাবাদের পালে ভর করে লোকসভা ভোট জিতেছিল বিজেপি।
জাতীয়তাবাদের মেরুকরণেই লোকসভা ভোটে জয়
এনসিপি সুপ্রিমো দাবি করেছেন ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে বিজেপির বিপুল জয় এনে দিয়েছে পুলওয়ামা হামলার মতো বড় ঘটনা। যার আগে পর্যন্ত বিজেপির অপশাসনের বিরুদ্ধে ফুঁসছিল গোটা দেশ। পুলওয়ামা হামলার পরেই গোটা দেশে শুরু হয়েছিল জাতীয়তাবাদের ঢেউ। সেই জোয়ারেই ভোট বৈতরণী পাড় করে বিজেপি।
মহারাষ্ট্রেও বিজেপির বিরুদ্ধে ক্ষোভ তীব্র
বিধানসভা ভোট সামনেই। তার আগেই ঘুঁটি সাজাচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলি। মহারাষ্ট্রের জনমানসে বিজেপির বিরুদ্ধে ক্ষোভ যে চরমে পৌঁছেছে তা দাবি করেছেন শরদ পাওয়ার। তাঁর দাবি বিজেপি এবার দুর্বল মহারাষ্ট্রে। বিশেষ করে কৃষক মহল বিজেপির প্রতি ভীষণভাবে অসন্তুষ্ট। এই ক্ষোভ থেকে মন ঘোরাতে পারে একমাত্র পুলওয়ামার মতো কোনও জঙ্গি হামলা। তার জেরে যে জাতীয়তাবাদের জোয়ার বইবে গোটা দেশে। তাতেই বিধানসভা ভোট জিতে যাবে বিজেপি।
শরদ পাওয়ারের পাকিস্তানের প্রশংসা
যদিও
এই
প্রথম
নয়
এর
আগেই
বিতর্কিত
মন্তব্য
করেছেন
এনসিপি
নেতা
শরদ
পাওয়ার।
কয়েকদিন
আগেই
পাকিস্তানের
আতিথেয়তার
প্রশংসা
করেছিলেন
এনসিপি
সুপ্রিমো।
তিনি
দাবি
করেছিলেন,
পাকিস্তানে
গিয়ে
তিনি
অত্যন্ত
ভাল
আতিথেয়তা
পেয়েছিলেন।
তিনি
দাবি
করেছিলেন
,
ভারতীয়দের
পাকিস্তানিরা
নিজেদের
পরিজন
বলেই
মনে
করে
থাকে।
এই
নিয়ে
সমালোচনা
বিস্তর
হয়েছিল।
শরদ
পাওয়ার
পাকিস্তানের
পক্ষ
নিয়ে
দাবি
করেছিলেন,
এদেশে
পাকিস্তানের
বিরুদ্ধে
যেসব
কথা
বলা
হয়
পুরোটাই
রাজনৈতিক
উদ্দেশ্যে।
পাকিস্তানিরা
আদতেও
সেরকম
নন।
রাজনৈতিক
ফয়দা
লুঠতেই
পাকিস্তানের
বদনাম
করা
হয়
বলে
দাবি
করেছিলেন
শরদ।