সোহরাবুদ্দিন শেখ মামলা! সাক্ষী রায় স্থগিত চাওয়ায় চাঞ্চল্য
সোহরাবুদ্দিন শেখ মামলার রায় স্থগিত চায় সাক্ষী। বিশেষ সিবিআাই আদালতের রায় যাতে আপাতত স্থগিত রাখা হয়, তার জন্য মুম্বই হাইকোর্টে আবেদন জানানো হয়েছে।
সোহরাবুদ্দিন শেখ মামলার রায় স্থগিত চায় সাক্ষী। বিশেষ সিবিআাই আদালতের রায় যাতে আপাতত স্থগিত রাখা হয়, তার জন্য মুম্বই হাইকোর্টে আবেদন জানানো হয়েছে।
সোহরাবুদ্দিন
শেখ
মামলার
সম্পর্কে
তথ্য
পেতে
গেলে
ফিরে
যেতে
হবে
২০০৫-এর
নভেম্বরে।
সোহরাবুদ্দিন
শেখ
এবং
তাঁর
স্ত্রী
কৌসরবাইকে
ভুয়ো
এনকাউন্টারে
হত্যা
করা
হয়েছিল।
গুজরাত
ও
রাজস্থান
পুলিশের
একটি
দল
তাঁদেরকে
অপহরণের
একদিন
পরে
এই
ভুয়ো
এনকাউন্টার
হয়
বলে
অভিযোগ।
আদালত
সম্প্রতি
রায়
সংরক্ষিত
রেখেছে।
২১
ডিসেম্বর
এই
মামলার
রায়
বেরনোর
কথা।
মুম্বই হাইকোর্টে করা আবেদনে রিজওয়ানা খান দাবি করেছেন, প্রত্যক্ষদর্শীদের অনেক কিছুই রেকর্ড করা হয়নি। যার ফলে মামলা দুর্বল হয়ে পড়বে।
সিবিআই-এর চার্জশিটে ৫০০ জনের ওপর মানুষের নাম রয়েছে। কিন্তু তার মধ্যে মাত্রা ২১০ জনের বয়ান রেকর্ড করা হয়েছে। ৯২ জনকে বিরূপ দেখানো হয়েছে।
রিজওয়ানা বলেছেন, নিজের স্বামী আজম খানের পক্ষ নিয়ে তিনি এই মামলা দায়ের করেছেন। যিনি এই মামলার অপর এক সাক্ষী। তিনি আরও বলেছেন, তাঁদের পুরো পরিবারকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
৩ নভেম্বর আজম খান আদালতে বলেছিলেন, তিনিও সোহরাবুদ্দিনের মতো একইদলের সদস্য ছিলেন। তিনি দাবি করেছিলেন, সোহরাবুদ্দিন শেখের সহযোগী তুলসীরাম প্রজাপতিকে ২০০৬-এ অপর এক ভুয়ো এনকাউন্টারে হত্যা করা হয়েছিল। এরপরেই তিনি সেই দল ছেড়ে দিয়েছিলেন বলে জানান খান।
রিজওয়ানা দাবি করেছেন, সোহরাবুদ্দিন হত্যা করা হয়েছিল, কারণ তাতে গুজরাত সরকারের সঙ্গে তৎকালীন রাজস্থানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্র্রীর চাপ ছিল। একইসঙ্গে তাঁর আরও দাবি ৩ নভেম্বর আদালতে তোলার আগে খানের ওপর অবর্ণনীয় অত্যাচার করেছিল উদয়পুর পুলিশ।