বেলুড় মঠে কুমারী পুজো! দেশি-বিদেশি ভক্তদের ভিড়, দেখুন লাইভ
বাংলার শ্রেষ্ঠ উৎসব এখন মধ্যগণনে। বেলা এগারো থেকে শুরু সন্ধি পুজো। এরই মধ্যে বিভিন্ন জায়গার মতো অষ্টমীর সকালে বেলুড় মঠে সম্পন্ন হল কুমারী পুজো।
বাংলার শ্রেষ্ঠ উৎসব এখন মধ্যগণনে। বেলা নটা নাগাদ থেকে শুরু সন্ধি পুজো। এরই মধ্যে বিভিন্ন জায়গার মতো অষ্টমীর সকালে বেলুড় মঠে সম্পন্ন হল কুমারী পুজো। সারদা মায়ের উপস্থিতিতে স্বামী বিবেকানন্দ নিজে কুমারী কন্যাকে পুজো করেছিলেন। ১৯০১ সালে বেলুড়ে যেদিন কুমারী পুজো হয়েছিল তখন ন'জন কুমারীকে একসঙ্গে পুজো করা হয়েছিল।
প্রথা মেনে অষ্টমীর সকালে শুরু হয়ে যায় কুমারী পুজোর প্রস্তুতি। এদিনের পুজোর জন্য নির্বাচিত করা হয়েছিল কুমারী সালভিয়া মুখোপাধ্যায়কে। হাওড়ার বোটানিক্যাল গার্ডেনের বাসিন্দা সৈকত মুখোপাধ্যায় ও মৌমিতা মুখোপাধ্যায়ের কন্যা সালভিয়া। ওর বয়স ৫ বছর ৯ মাস ২৪ দিন। সালভিয়াকে লাল শাড়ি পরিয়ে, গয়না দিয়ে দুর্গার মতো সাজানো হয়েছিল।
পুজো দেখতে এদিন সকাল থেকে অগণিত মানুষ ভিড় করেছিলেন। শুধু হাওড়া কিংবা কলকাতা কিংবা পাশ্ববর্তী এলাকার বাসিন্দারাই নন, দূর দূরান্ত থেকে এদিনের অনুষ্ঠানের যোগ দিয়েছিলেন বহু মানুষ।
মহা ধূমধামের সঙ্গে কুমারী পুজো
প্রতিবছরের মতো এবছরেও মহা ধূমধামের সঙ্গে কুমারী পুজো হল বেলুড় মঠে।
২০১৮-র কুমারীর পরিচিতি
এদিনের পুজোর জন্য নির্বাচিত করা হয়েছিল কুমারী সালভিয়া মুখোপাধ্যায়কে। হাওড়ার বোটানিক্যাল গার্ডেনের বাসিন্দা সৈকত মুখোপাধ্যায় ও মৌমিতা মুখোপাধ্যায়ের কন্যা সালভিয়া। ওর বয়স ৫ বছর ৯ মাস ২৪ দিন। সালভিয়াকে লাল শাড়ি পরিয়ে, গয়না দিয়ে দুর্গার মতো সাজানো হয়েছিল।
কুমারী পুজোর প্রচলন
১৯০১ সালে বেলুড়ে কুমারী পুজোর প্রচলন করেছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ। যেদিন কুমারী পুজো হয়েছিল তখন ন'জন কুমারীকে একসঙ্গে পুজো করা হয়েছিল।
বেলুড়ের দুর্গা পুজো
আগে কুমারটুলি থেকে প্রতিমা এনে পুজো করা হলেও, এখন মঠ প্রাঙ্গনেই প্রতিমা তৈরি করা হয়। এখন সংকল্প হয় সারদা দেবীর নামে।