বিজেপির বৈঠকে দুষ্কৃতী হামলা! গুলিতে মৃত কলেজ ছাত্র
পশ্চিম বর্ধমানের কাঁকসায় খুন বিজেপি কর্মী তথা কলেজ ছাত্র সন্দীপ ঘোষ। দলের বৈঠক চলার সময় দুষ্কৃতীরা হামলা চালায় বলে অভিযোগ। সন্দীপ-সহ চারজনকে দুর্গাপুরের বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
পশ্চিম বর্ধমানের কাঁকসায় খুন বিজেপি কর্মী তথা কলেজ ছাত্র সন্দীপ ঘোষ। দলের বৈঠক চলার সময় দুষ্কৃতীরা হামলা চালায় বলে অভিযোগ। সন্দীপ-সহ চারজনকে দুর্গাপুরের বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে, তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। আরও একজন আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি।
ঘটনায় তৃণমূলের দিকে অভিযোগের তির বিজেপির। যদিও তৃণমূলের তরফে সেই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। কাঁকসা থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
বিজেপির বৈঠকে দুষ্কৃতী হামলা
কাঁকসার
সরস্বতীগঞ্জে
বৈঠকে
বসেছিলেন
বেশ
কয়েকজন
বিজেপি
কর্মী।
এক
পুকুরপাড়ে
চলছিল
বৈঠক।
বৈঠক
শেষের
সময়ই
দুষ্কৃতীরা
হামলা
চালায়
বলে
অভিযোগ।
লাঠি,
বাঁশ
দিয়ে
পেটানোর
পর
গুলিও
করা
হয়।
বৈঠকে
ছিলেন
কলেজ
ছাত্র
সন্দীপ
ঘোষ।
তাঁর
কানের
পাশে
গুলি
লাগে।
হামলায়
আহত
হয়
আরও
চারজন।
সবাইকেই
নিয়ে
যাওয়া
হয়
দুর্গাপুরের
বেসরকারি
হাসপাতালে।
সেখানে
সন্দীপকে
মৃত
বলে
ঘোষণা
করা
হয়।
মৃতের পরিবারের দাবি
সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, মৃতের বাবা বিজয় ঘোষ জানিয়েছেন, ছেলে বলে গিয়েছিল পিকনিক আছে। তবে ছেলে যে মিটিং-এ যাচ্ছে তা তিনি জানতেন না। তিনিও তৃণমূলের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছেন।
বিজেপির প্রতি ক্ষিপ্ত পরিবার
প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, ছেলেকে হারিয়ে বিজেপির প্রতি ক্ষিপ্ত মৃতের বাবা বিজয় ঘোষ। মিটিং করতে ডেকে নিয়ে গেলেও, ছেলেকে তারা ফিরিয়ে দিতে পারবে কিনা সেই প্রশ্ন করেছেন তিনি।
তৃণমূলের দাবি
স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, এই ঘটনায় তারা যুক্ত নয়। রাতের অন্ধকারে পুকুর পাড়ে কেন বৈঠক চলছিল তা নিয়ে প্রশ্ন তৃণমূলের। ভাগবাটোয়ারা নিয়েই গণ্ডগোল এবং তার জেরেই খুন বলে পাল্টা দাবি করেছে তৃণমূল।